২৯শে চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ২৫৬৭ বুদ্ধাব্দ
১২ই এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, শনিবার

নমো বুদ্ধায়

‍সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই

সংখ্যাগুরু আর সংখ্যালঘু বিভাজনকে না বলুন

ধর্ম বিশ্বাসের ভিত্তিতে পৃথিবীর সকল জাতিগত ও ধর্মীয় সংখ্যাগুরু জনগোষ্ঠী পৃথিবীর কোথাও না কোথাও সংখ্যালঘু হয়ে থাকে। রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমরা কেউ সংখ্যাগুরু কিংবা সংখ্যালঘু নই। হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, পাহাড়ী, বাঙ্গালী আমরা সবাই বাংলাদেশী।

Що таке Gorilla UA казино?

Gorilla UA казино — це сучасне онлайн-казино, яке швидко завоювало популярність серед українських гравців. Воно пропонує великий вибір азартних ігор, включаючи слоти, настільні ігри та live-казино, що дозволяє кожному знайти щось для себе. Казино має простий та інтуїтивно зрозумілий інтерфейс, що робить процес гри зручним та приємним для користувачів з різним рівнем досвіду.

Ігровий асортимент Gorilla UA

Казино пропонує багатий вибір ігор від провідних постачальників програмного забезпечення. Гравці можуть насолоджуватися класичними слотами, а також більш сучасними варіантами з цікавими темами та бонусними функціями. Крім того, казино має широкий асортимент настільних ігор, таких як рулетка, блекджек та покер, а також live-казино для тих, хто хоче відчути атмосферу справжнього казино.

Бонуси та акції

Новачки можуть отримати бонуси на перші депозити, а також безкоштовні обертання на популярних ігрових автоматах. Крім того, казино регулярно проводить різноманітні акції та турніри, де гравці можуть вигравати додаткові призи та бонуси, що робить гру ще цікавішою та вигіднішою.

Безпека та ліцензія

Казино має ліцензію, що гарантує чесність і прозорість гри. Завдяки ліцензії гравці можуть бути впевнені, що всі ігри проходять перевірку на відповідність стандартам та правилам, а виграші виплачуються своєчасно.

আহবান

যারা বিভিন্ন অজুহাতে এদেশের মূল অঙ্গিকার মুক্তিযুদ্ধের / অসাম্প্রদায়িক চেতনার উপর আঘাত হানতে চায়।

লক্ষ্য-উদ্দেশ্য

কক্সবাজার জেলার বৌদ্ধপল্লী এবং বৌদ্ধদের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ এবং সামাজিক ঐক্যের মেলবন্ধন সৃষ্টি

অঙ্গীকার

প্যারা : ১ আমি এই মর্মে অঙ্গিকার করিতেছি যে, কক্সবাজার জেলা বৌদ্ধ সুরক্ষা কেন্দ্রীয় পরিষদ কর্তৃক

চলমান কার্যক্রম

সমাজ কল্যাণে আমাদের যত উদ্যোগ

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষাবৃত্তি প্রদান

বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদের অনন্য একটি উদ্যোগ হলো শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচী। আমরা ২০২০ সাল থেকে একটি শিক্ষাবৃত্তি কর্মসূচী চালু করি। এই শিক্ষাবৃত্তি প্রকল্পের অধীনে প্রতি বছর

ধর্মীয় মেধাবৃত্তি প্রদান

বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদের অনন্য আরো একটি উদ্যোগ হলো ধর্মীয় মেধাবৃত্তি কর্মসূচী। আমরা ২০২০ সাল থেকে এই ধর্মীয় মেধাবৃত্তি কর্মসূচী চালু করি। এই ধর্মীয় মেধাবৃত্তি

সভা ও সম্প্রীতি সমাবেশ

বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। বহু ভাষা, ধর্ম, সম্প্রদায়, সংস্কৃতির বৈচিত্রতায় পূর্ণ আমাদের এদেশ। আমাদের সংবিধানও পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করার কথা বলে। কিন্তু এটাও

সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা

সমাজ বলতে আমরা বিশেষ করে বৌদ্ধ সমাজের কথাই বলছি। পারিবারিক ও সামাজিক বিরোধ এবং বিশৃংখলার কারণে তো সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়েই থাকে। তদুপরি, রাজনৈতিক

প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় সাধন

অনেকের মনের মধ্যে এই প্রশ্ন জাগতে পারে যে, রাষ্ট্রের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়-দায়িত্ব রাস্ট্রযন্ত্রের উপর ন্যস্ত আছে। বিশেষ করে, আইন-শৃংখলা বাহিনী গুলো সেই
আমাদের

নিউজ কর্ণার

প্রোগ্রাম

আগামীতে যা আসছে

  • বৌদ্ধ পারিবারিক ও সামাজিক বিরোধ নিষ্পত্তি সেল গঠন
  • শুভ বুদ্ধ পূর্ণিমা – ২০২৪ উদযাপন
  • স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি পালন
  • দুস্থ রোগীদের মাঝে উন্নত খাবার পরিবেশন
  • রামু সহিংসতার এক যুগপূর্তি/স্মরণ
  • ধর্মীয় সম্প্রীতির সুরক্ষা ও উত্তরণে আমাদের যার যা করণীয় শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক
প্রতিষ্ঠাতা

ভদন্ত প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু

তিনি ১৯৮৬ সালের ৫ নভেম্বর কক্সবাজার জেলার রামু উপজেলাধীন ফতেখাঁরকুল ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী মেরংলোয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম রতন বড়ুয়া এবং মায়ের নাম মল্লিকা বড়ুয়া। ১৯৯৬ সালে ছোটবেলা থেকেই তিনি প্রব্রজ্যাধর্মে (বৌদ্ধ ভিক্ষুর জীবন গ্রহণের পূর্বে শিক্ষানবিশ কালীন সময়) দীক্ষিত হন। নিজ গ্রামের রামু কেন্দ্রীয় সীমা মহাবিহারের পূজনীয় অধ্যক্ষ, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কতৃক একুশে পদকপ্রাপ্ত, বাংলাদেশী বৌদ্ধদের তৃতীয় সর্বোচ্চ ধর্মীয়গুরু, আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান সংঘপুরোধা, বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার সাবেক সভাপতি, ত্রিপিটক শাস্ত্রজ্ঞ, মাননীয় উপসংঘরাজ, বিনয়াচার্য পণ্ডিত ভদন্ত সত্যপ্রিয় মহাথের মহোদয়ের কাছে প্রব্রজ্যাধর্ম তথা শ্রামণ্যধর্ম গ্রহণ করেন। শ্রামণ্য জীবনে দীর্ঘ সময় ধরে গুরুর অধীনে থেকে ধর্ম-বিনয় শিক্ষা করে পরবর্তীতে ২০১২ সালের ৮ মার্চ একই গুরুর উপাধ্যায়াত্বে তিনি পবিত্র ভিক্ষুধর্ম গ্রহণ করেন। আচার্য ও উপাধ্যায় গুরু পণ্ডিত সত্যপ্রিয় মহাথের তার নাম রাখেন প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু।
আত্মজিজ্ঞাসা

আপনি কেন বৌদ্ধ সুরক্ষা পরিষদ করবেন ?

  • আমরা সামাজিক জীব। সমাজের মাঝেই আমাদের জন্ম-মৃত্যু। তাই মানুষ হিসেবে আমাদেরকে মানুষের কথা, সমাজের কথা ভাবতে হয়।
  • আপনি যদি মনে করেন আপনার নিজের জন্য এই পরিষদ প্রয়োজন আছে। তাহলে আপনি আমাদের সাথে থাকুন।
  • আর যদি মনে করেন, আপনি ভাল আছেন কিন্তু সমাজে যারা ভাল নেই তাদের জন্য কিছু করতে চান তাহলে আপনি আমাদের সাথে থাকুন।
  • আমরা ভুলে গেলে চলবে না যে – আমরা প্রতিনিয়ত ‘জগতের সকল প্রাণী সুখী হউ ‘ বলি। এই সুখ প্রার্থনায় নয়, কেবল নিজের কাজের মাধ্যমেই অন্যকে সুখী করা যায়।